Your Cart
:
Qty:
Qty:
✅বীর্যসৃষ্টি কারক
✅যৌবন ধরে রাখে
✅যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে
✅শুক্রবৃদ্ধি ও গাঢ় করে✅যৌন দূর্বলতা দূর করে
✅দ্রুত বীর্যপাত রোধ করে
✅বীর্য উৎপাদন বৃদ্ধি করে
✅শারীরিক দুর্বলতা দূর করে
✅বিশেষ কাজে সময় বাড়াব✅শুক্রানুর পরিমাণ বৃদ্ধি করে
✅নিস্তেজ লিঙ্গকে সবল করে তোলে
✅বাতের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায✅বিশেষ অঙ্গের কার্যক্ষমতা বহু গুণে বৃদ্ধি করে
✅লিঙ্গশৈথিল্য সমস্যা দুর করতে খুবই কার্যকারী
✅এটি পুরুষের হারানো যৌবন শক্তি ফিরিয়
আলকুশি একটি গুল্ম জাতীয় গাছ। এটি শিম পরিবারের একটি উদ্ভিদ। ফল অনেকটা শিমের মতো, ৪ থেকে ৬ টা বীজ থাকে। শুকনো ১০০টি বীজের ওজন হচ্ছে ৫৫-৮৫ গ্রাম। এবং বীজগুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লোম দ্বারা আবৃত থাকে যা সহজেই পৃথক হয়ে যায়। এগুলি ত্বকের সংস্পর্শে এলে প্রচণ্ড চুলকানি সৃষ্টি করে। এটিকে অনেকে বিলাই-চিমটি বা বিড়ালের-চিমটি নামেও চিনে থাকে। বানরের সঙ্গে এদের সম্পর্ক হল, যখন আলকুশি ফল পুষ্ট হতে থাকে তখন চুল্কানির ভয়ে বানরের দল ঐ এলাকা ছেড়ে চলে যায়, কারণ এর হুল বাতাসেও ছড়িয়ে পড়ে। বানরেরা ফিরে আসে যখন মাটিতে ফল পড়ে যায়। সেগুলো তারা খায় বিশেষ দৈহিক কারণে। কিছু আলকুশি আছে যার রোম নেই বললেই চলে সেটা কাকাণ্ডোল, Mucuna pruriens var. utilis নামি পরিচিত।
বোটানিক্যাল নামের Pruriens শব্দটি এসেছে ল্যাটিন ভাষা থেকে, যার অর্থ চুলকানির অণুভূতি। ফলের খোসা ও পাতায় আছে- সেরাটোনিন, যার কারণে চুলকানির উদ্রেক হয়। মধ্য আমেরিকায় আলকুশির বীচি আগুনে ভেজে চূর্ণ করা হয় কফির বিকল্প হিসেবে। এ কারণে ব্রাজিলসহ অন্যান্য দেশে এর প্রচলিত নাম হচ্ছে নেস ক্যাফে। গুয়েতেমালায় কেচি সম্প্রদায়ের মানুষ এখনও খাদ্যশস্য হিসেবে এটি আবাদ করে। সবজি হিসেবে রান্না হয়।
গুনাগুণ
- বুকে জমে থাকা কফ সারাতে এর মূল বেশ কার্যকরি।
- এর পাতা শাকের মত রেধে খেলে রক্তপিত্ত থেকে আরোগ্য হবে।